অ্যালপার ডগার (এডি) সায়েন্টিফিক ইনডেক্সের প্রকাশিত সেরা গবেষকদের তালিকায় এবছর স্থান করে নিয়েছেন শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের ২২৩ জন গবেষক। মোট ২১৬টি দেশের ১৯৫২৭টি প্রতিষ্ঠানের ১২ লক্ষ ৫৩ হাজার ১১১ জন গবেষকের একাডেমিক অধ্যয়ন বিশ্লেষণের বিভিন্ন মানদণ্ড ব্যবহার করে প্রকাশিত এই তালিকায় স্থান পেয়েছেন তারা।
এডি সায়েন্টিফিক ইনডেক্স–এর ওয়েবসাইট থেকে জানা গেছে, ১২টি ক্যাটাগরিতে গবেষকদের ভাগ করা হয়েছে। এডি সায়েন্টিফিক ইনডেক্স র্যাংকিং-২০২৩ এর তালিকায় বাংলাদেশের ১৬৮টি বিশ্ববিদ্যালয়/প্রতিষ্ঠানের ৬ হাজার ৩৩৫ জন গবেষক স্থান পেয়েছেন। এর মধ্যে বিভিন্ন ক্যাটাগরিতে স্থান পেয়েছেন শাবিপ্রবির বিভিন্ন বিভাগের ২২২ জন শিক্ষক, শিক্ষার্থী ও গবেষক।
এ বছরে যে তালিকা প্রকাশিত হয়েছে তাতে বাংলাদেশের সরকারি ও বেসরকারি মোট ১৬৮টি বিশ্ববিদ্যালয়ের ৬ হাজার ৩৩৫ জন গবেষক স্থান করে নিয়েছেন। এডি সায়েন্টেফিক ইনডেক্স প্রকাশিত এই তালিকায় বাংলাদেশের প্রথম ১০০ জন গবেষকের মধ্যে ৫৩ তম এবং ৭২ তম স্থানে রয়েছেন শাবিপ্রবির কেমিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং অ্যান্ড পলিমার সায়েন্স (সিইপি) বিভাগের অধ্যাপক ড. মো. আখতারুল ইসলাম এবং বায়োকেমিস্ট্রি অ্যান্ড মলিকুলার বায়োলজি বিভাগের সহকারী অধ্যাপক ড. নরশাদ আলী।
এছাড়াও তালিকায় ১৫০ জনের মধ্যে ১৪৩, ১৪৬ এবং ১৪৯ তম স্থানে রয়েছেন কেমিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং এন্ড পলিমার সায়েন্স বিভাগের অধ্যাপক ড. মো. আবু ইউসুফ, রসায়ন বিভাগের অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ আবুল হাসনাত এবং কেমিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের অধ্যাপক ড. মো. তামেজ উদ্দিন।
এ বিষয়ে নবনিযুক্ত রেজিস্ট্রার মো. ফজলুর রহমানের সঙ্গে কথা হলে তিনি বলেন, এডি সাইন্টিফিক ইনডেক্সের বিশ্বের সেরা গবেষকদের তালিকায় যারা স্থান পেয়েছে তাদেরকে অভিনন্দন জানাই এবং আশা করি ভবিষ্যতে এ ধারা অব্যাহত থাকবে।
শাবিপ্রবির উপাচার্য অধ্যাপক ফরিদ উদ্দিন আহমেদ বলেন, আমরা আমাদের বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকদের গবেষণার জন্য একটি উপযুক্ত পরিবেশ তৈরী করতে পেরেছি, তাদেরকে বিভিন্নভাবে সাপোর্ট দিয়ে যাচ্ছি। যার ফলে শিক্ষকরা গবেষণার প্রতি আগ্রহী হচ্ছেন। আমরা এখন তার সুফল পাচ্ছি। এই তালিকায় গত বছর আমাদের মাত্র ৮৫জন গবেষক ছিল। এ বছর স্থান পেয়েছেন ২২৩জন। আশা করি আগামীতে এ সংখ্যা আরও অনেক বাড়বে।
তিনি আরও বলেন, বিশ্ববিদ্যালয় হিসেবে শিক্ষা ও গবেষণা দুই সেক্টরেই ভালো করতে হবে। শিক্ষার ক্ষেত্রে আমরা ভালো অবস্থানে আছি, গবেষণায়ও আমরা দেশের পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর মধ্যে অনন্য অবস্থানে আছি। আগামীতে এটি উত্তরোত্তর বৃদ্ধি পাবে। আমাদের বিশ্ববিদ্যালয়ের যেসকল শিক্ষকরা নিরলসভাবে পরিশ্রম করে যাচ্ছেন। যারা আমাদের জ্ঞানের ভাণ্ডারে অবদান রাখছেন আমি তাদেরকে অভিনন্দন জানাই।
এডি সায়েন্টিফিক ইনডেক্স গবেষকদের গুগল স্কলারের রিসার্চ প্রোফাইলের বিগত পাঁচ বছরের গবেষণার এইচ ইনডেক্স, আইটেন ইনডেক্স ও সাইটেশন স্কোরের ভিত্তিতে এ র্যাংকিং প্রকাশ করেছে।
অ্যালপার ডগার (এডি) সায়েন্টিফিক ইনডেক্সের প্রকাশিত সেরা গবেষকদের তালিকায় এবছর স্থান করে নিয়েছেন শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের ২২৩ জন গবেষক। মোট ২১৬টি দেশের ১৯৫২৭টি প্রতিষ্ঠানের ১২ লক্ষ ৫৩ হাজার ১১১ জন গবেষকের একাডেমিক অধ্যয়ন বিশ্লেষণের বিভিন্ন মানদণ্ড ব্যবহার করে প্রকাশিত এই তালিকায় স্থান পেয়েছেন তারা।
এডি সায়েন্টিফিক ইনডেক্স–এর ওয়েবসাইট থেকে জানা গেছে, ১২টি ক্যাটাগরিতে গবেষকদের ভাগ করা হয়েছে। এডি সায়েন্টিফিক ইনডেক্স র্যাংকিং-২০২৩ এর তালিকায় বাংলাদেশের ১৬৮টি বিশ্ববিদ্যালয়/প্রতিষ্ঠানের ৬ হাজার ৩৩৫ জন গবেষক স্থান পেয়েছেন। এর মধ্যে বিভিন্ন ক্যাটাগরিতে স্থান পেয়েছেন শাবিপ্রবির বিভিন্ন বিভাগের ২২২ জন শিক্ষক, শিক্ষার্থী ও গবেষক।
এ বছরে যে তালিকা প্রকাশিত হয়েছে তাতে বাংলাদেশের সরকারি ও বেসরকারি মোট ১৬৮টি বিশ্ববিদ্যালয়ের ৬ হাজার ৩৩৫ জন গবেষক স্থান করে নিয়েছেন। এডি সায়েন্টেফিক ইনডেক্স প্রকাশিত এই তালিকায় বাংলাদেশের প্রথম ১০০ জন গবেষকের মধ্যে ৫৩ তম এবং ৭২ তম স্থানে রয়েছেন শাবিপ্রবির কেমিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং অ্যান্ড পলিমার সায়েন্স (সিইপি) বিভাগের অধ্যাপক ড. মো. আখতারুল ইসলাম এবং বায়োকেমিস্ট্রি অ্যান্ড মলিকুলার বায়োলজি বিভাগের সহকারী অধ্যাপক ড. নরশাদ আলী।
এছাড়াও তালিকায় ১৫০ জনের মধ্যে ১৪৩, ১৪৬ এবং ১৪৯ তম স্থানে রয়েছেন কেমিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং এন্ড পলিমার সায়েন্স বিভাগের অধ্যাপক ড. মো. আবু ইউসুফ, রসায়ন বিভাগের অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ আবুল হাসনাত এবং কেমিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের অধ্যাপক ড. মো. তামেজ উদ্দিন।
এ বিষয়ে নবনিযুক্ত রেজিস্ট্রার মো. ফজলুর রহমানের সঙ্গে কথা হলে তিনি বলেন, এডি সাইন্টিফিক ইনডেক্সের বিশ্বের সেরা গবেষকদের তালিকায় যারা স্থান পেয়েছে তাদেরকে অভিনন্দন জানাই এবং আশা করি ভবিষ্যতে এ ধারা অব্যাহত থাকবে।
শাবিপ্রবির উপাচার্য অধ্যাপক ফরিদ উদ্দিন আহমেদ বলেন, আমরা আমাদের বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকদের গবেষণার জন্য একটি উপযুক্ত পরিবেশ তৈরী করতে পেরেছি, তাদেরকে বিভিন্নভাবে সাপোর্ট দিয়ে যাচ্ছি। যার ফলে শিক্ষকরা গবেষণার প্রতি আগ্রহী হচ্ছেন। আমরা এখন তার সুফল পাচ্ছি। এই তালিকায় গত বছর আমাদের মাত্র ৮৫জন গবেষক ছিল। এ বছর স্থান পেয়েছেন ২২৩জন। আশা করি আগামীতে এ সংখ্যা আরও অনেক বাড়বে।
তিনি আরও বলেন, বিশ্ববিদ্যালয় হিসেবে শিক্ষা ও গবেষণা দুই সেক্টরেই ভালো করতে হবে। শিক্ষার ক্ষেত্রে আমরা ভালো অবস্থানে আছি, গবেষণায়ও আমরা দেশের পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর মধ্যে অনন্য অবস্থানে আছি। আগামীতে এটি উত্তরোত্তর বৃদ্ধি পাবে। আমাদের বিশ্ববিদ্যালয়ের যেসকল শিক্ষকরা নিরলসভাবে পরিশ্রম করে যাচ্ছেন। যারা আমাদের জ্ঞানের ভাণ্ডারে অবদান রাখছেন আমি তাদেরকে অভিনন্দন জানাই।
এডি সায়েন্টিফিক ইনডেক্স গবেষকদের গুগল স্কলারের রিসার্চ প্রোফাইলের বিগত পাঁচ বছরের গবেষণার এইচ ইনডেক্স, আইটেন ইনডেক্স ও সাইটেশন স্কোরের ভিত্তিতে এ র্যাংকিং প্রকাশ করেছে।