ইদের পরই তিনি বসছেন বিয়ের পিঁড়িতে। আর এ বিয়েতে উপস্থিত থাকবেন কেবল বর-কনের পরিবারের সদস্যরা। গত বছর বিয়ের দিনক্ষণ প্রায় ঠিক হয়েই ছিল। ঠিক তখনই করোনার সংক্রমণ বাড়তে শুরু করে। এ বছর আবার যখন বিয়ের আনুষ্ঠানিকতার প্রস্তুতি নিচ্ছিলেন তারা, তখন আবারও বেড়ে যায় করোনার সংক্রমণ।
প্রতিকদের পরিবার, স্বজন ও বন্ধুদের অনেকে দেশের বাইরে থাকেন। সবার ইচ্ছা ছিল এ বিয়েতে উপস্থিত থাকবেন। তাদের কথা ভেবেই বিয়ের আয়োজনটা বেশ বড়ো করে করার ইচ্ছা ছিল প্রতিকদের। কিন্তু বারবার বাধাগ্রস্ত হয় সেই পরিকল্পনা। তিনি জানান, গত বছরের শেষের দিকে ঢাকা ও ঢাকার বাইরে কনসার্ট শুরু করেছিলেন। পরিস্থিতি তখন স্বাভাবিকই মনে হচ্ছিল। সে সময় তাদের পরিকল্পনা ছিল, বড়ো আয়োজনে ধুমধাম করে বিয়েটা হবে। সে পথে এবার আর হাঁটবেন না এই গায়ক। প্রতিক বলেন, “বড়ো পরিসরে আমাদের বিয়েটা হচ্ছে না। ইদের পরপরই দুই পরিবারের সদস্যদের উপস্থিতিতে হয়তো ঘরোয়া পরিবেশে আমাদের বিয়ে হবে। এবারের করোনা পরিস্থিতি মারাত্মক। আমাদের বিয়ে নিয়ে কেউ যেন মন খারাপ না করেন, সে জন্য পরিস্থিতি ভালো হলে আমরা বিবাহোত্তর সংবর্ধনার আয়োজন করব।”